সেফ সিটি প্রকল্প
|
সচিবালয়ে ডিজিটাল কেইস ডায়েরির ওপর পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান। মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরে বলছি সেফ সিটি প্রজেক্ট কিংবা স্মার্ট সিটি যেটাই বলুন, আজকে সেটা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা প্রথম অবস্থায় ঢাকায়, ঢাকায় যদি সফল হই তবে চট্টগ্রাম এবং অন্য সিটিতে প্রয়োজন মোতাবেক প্রকল্পটি নিতে পারব। সেফ সিটিগুলো কীভাবে হবে সেটা নিয়ে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। ঢাকা শহরে প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটার পাকা রাস্তা রয়েছে।’ ‘আমাদের পরিকল্পনা যে সারা ঢাকায়ই বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা স্থাপন করে, ক্যামেরা ১৬ বা ১৪ হাজার হতে পারে। প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা এটা করব। আমরা ট্রাফিক কন্ট্রোলের বিষয়টি সেফ সিটির মধ্যে নিয়ে আসছি। গাড়ি শনাক্ত করার জন্য গাড়ির নম্বর প্লেট দিয়ে সেই ধরনের একটা ব্যবস্থা করছি।’ আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘বর্তমানে যে ক্যামেরাগুলো দেখছেন সেগুলো হবে না। এ ক্যামেরা চেহারা চিহ্নিত করবে। কারো ফটো ১৬ বা ২০ হাজার ক্যামেরার মধ্যে ঢুকে যাবে তখনই ওই ক্যামেরা জানাবে তিনি এই জায়গায় আছেন। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স যেটা আমরা বলি। একটা গাড়ির নম্বর প্লেট দিয়ে দেই, সেই ক্যামেরার সামনে যখনই আসবে সেখান থেকে ইন্ডিকেশন দেবে, গাড়িটি এখানে চলে আসছে।’ মন্ত্রী বলেন, প্রথমে ঢাকার একটি অংশে চালু হবে। পর্যায়ক্রমে পুরো রাজধানীতে হবে। |