দিবসটি উপলক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনের উপস্থিতিতে বন অধিদপ্তরে আলোচনা সভা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারের নেওয়া পদক্ষেপে দেশের বৃক্ষ আচ্ছাদিত ভূমির পরিমাণ এখন মোট আয়তনের ২২.৩৭ শতাংশ। ২০২৫ সালের মধ্যে তা ২৪ শতাংশের বেশিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা দীপংকর বর বলেন, দেশের সংরক্ষিত বনভূমির ১,৩৮,৬১৩ একর জবরদখল হয়ে গেছে। অবৈধ জবরদখল উচ্ছেদের মাধ্যমে বনভূমি পুনরুদ্ধার ও তা সংরক্ষণে সরকার কাজ করছে।
তিনি জানান, সুন্দরবনের বৃক্ষ সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৯ সালের জাতীয় বন জরিপের তথ্যমতে সুন্দরবনে মোট কার্বন মজুদের পরিমাণ ১৩৯ মিলিয়ন টন, যেখানে ২০০৯ সালে পরিচালিত জরিপ অনুসারে এর পরিমাণ ছিল ১০৭ মিলিয়ন টন।
“বন সেক্টরে কার্বন নির্গমন হ্রাস করার জন্য আমরা আন্তর্জাতিক উদ্যোগে সামিল হয়েছি।...প্রতিবেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ বিবেচনায় আমাদের টিকে থাকার জন্য প্রাকৃতিক বন পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণে তৃণমূল পর্যায়ে আরো সচেতনতা বাড়াতে সরকার কাজ করছে”।