শিরোনাম: |
‘করোনার চতুর্থ ঢেউয়ে বাংলাদেশ, মাস্ক পরুন’
|
![]() ডা. আব্দুল্লাহ বলেন, ‘করোনার চতুর্থ ঢেউ মোকাবিলায় লকডাউনের মতো পদক্ষেপ প্রয়োজন পরবে না। তবে বেপরোয়াভাবে চলাচল বা স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করা যাবে না। সব সময় মাস্ক পরতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, করোরাভাইরাসের নতুন ধরণ দ্রুত ও ব্যাপকভাবে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায় ১০ জনকে সংক্রমিত করে। তবে সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পেলেও আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সবার প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখুন। যেসব স্বাস্থ্যবিধি আছে, তা যথাযথভাবে মেনে চলুন।’ ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে শুরুতে লকডাউনসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। পরে লকডাউন আর না থাকলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়। তিনি বলেন, কিন্তু টিকাদানসহ নানা কারণে সংক্রমণের হার কমে আসার পর স্বাস্থ্যবিধি পালনে মানুষের উদাসিনতাও এখন লক্ষ্যণীয়। তবে সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাস্ক বাধ্যতামূলক থাকার কথা আবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। টিকার বিষয়ে ডা. আব্দুল্লাহ বলেন, ‘করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষা পেতে হলে সবাইকে দ্রুত টিকা নিতে হবে। এ ব্যাধির নাকে নেওয়ার ওষুধের ট্রায়ালও শিগগির দেশে শুরু হতে পারে।’ |