শুক্রবার ২৯ নভেম্বর ২০২৪
১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্কই কাম্য
গাজীউল হাসান খান
প্রকাশ: বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১:১৭ এএম |

 প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্কই কাম্য

শোনা যায়, ভারত নাকি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রাখার শর্তে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গোপন চুক্তি স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছে। সেসব চুক্তিতে কী কী ছিল বা থাকতে পারে, তা কেউ জানে না। সে জন্যই বোধ হয় এ ব্যাপারে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে গুজবের পরিমাণটা একটু বেশি। তবে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের দাবিদার ভারতের প্রধানমন্ত্রী শেষ পর্যন্ত তাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হননি।
কারণ বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার বিপুল অংশের মধ্যে শেখ হাসিনা ও তার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি সমর্থন প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল বলে সংবাদ বিশ্লেষকদের ধারণা। বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক বিরোধী দল এবং অধিকার সচেতন মানুষ বিগত দেড় দশক সময় শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন অব্যাহত রেখেছিল। দেশব্যাপী ছাত্র-জনতা হাসিনা সরকারের শোষণ-শাসন, দুর্নীতি ও অর্থপাচারের বিরুদ্ধে বারবার রুখে দাঁড়াতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু বিভিন্ন দলের নেতাকর্মী ও ছাত্র-জনতার ওপর হামলা-মামলা ও জেল-জুলুম দিয়ে শেখ হাসিনা তাদের আন্দোলনকে দমিয়ে রেখেছিলেন।
কিন্তু এ ক্ষেত্রে বিগত জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন ছিল একটু ভিন্ন ধারার। ছাত্র-জনতা সরকারি বাহিনী কিংবা ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সশস্ত্র নেতাকর্মীদের ভয়ে রাজপথ ছেড়ে পালায়নি, বরং নির্ভয়ে বুক পেতে দিয়েছিল। তারা আত্মাহুতি দিয়েছে, কিন্তু সংগ্রামের মাঠ থেকে সরে যায়নি। তাদের উত্তাল আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন ৫ আগস্ট।
এর আগেই তার পরিবারের বেশ কিছু প্রভাবশালী সদস্য ও দলীয় নেতাকর্মী আত্মরক্ষার্থে ভারতে পালিয়েছিলেন। তাদের দেখাদেখি শেষ পর্যন্ত দলের ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত নেতাকর্মীরাও সে পথ অনুসরণ করেছেন। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এক হাজার পাঁচ শর বেশি আন্দোলনকারীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষও রয়েছে।
প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্কই কাম্যশুরুতে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার সূচিত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে কলকাতার একদল অধিকার সচেতন যুবক রাজপথে নেমে এসেছিল।
পরে ঢাকায় যখন ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত এক দফা আন্দোলন অর্থাৎ শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে সরানোর এক তুমুল গণ-অভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হলো, তখনো কলকাতা বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতাকে সমর্থন দিয়েছিল। কিন্তু হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর পর দিল্লি সরকার ও একটি বিশেষ মহল কূটনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে কঠোর নীরবতা পালনের পথ বেছে নিয়েছিল। তারা শেখ হাসিনার অপশাসন, ফ্যাসিবাদ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলেনি। দৃশ্যত তারা বরং ব্যস্ত হয়ে উঠল শেখ হাসিনাকে আশ্রয় প্রদান ও তার রাজনৈতিক শক্তিকে পুনর্বিন্যাস করার লক্ষ্যে। বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার ওপর চালানো নির্যাতন ও নির্মম গণহত্যা এতটুকুও তাদের সহানুভূতি পেল না। তারা বরং ব্যস্ত হয়ে উঠল কী করে ভারতে কিংবা অন্যত্র শেখ হাসিনার নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা যায়, সে বিষয়টি নিয়ে। তারা প্রকাশ্যে বলতে শুরু করল, শেখ হাসিনা তাদের অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য ও পরীক্ষিত বন্ধু। তাহলে বাংলাদেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষ কি তাদের সৎ প্রতিবেশী ও নির্ভরযোগ্য বন্ধু নয়? একমাত্র শেখ হাসিনাই তাদের কাছে সব কিছু? ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তার সরকারের সে অভিব্যক্তি প্রতিফলিত হতে শুরু করেছিল অন্য দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যেও। মোদি সরকার, তার দলীয় নেতারা এবং আরো অনেকে তখন থেকেই উঠেপড়ে লাগলেন বাংলাদেশের নবঘোষিত অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে, যিনি একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি। বাংলাদেশে প্রায় সব রাজনৈতিক দল ও জনগণের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। তা ছাড়া বিশ্বের প্রায় সর্বত্র সব মহলেই তিনি সমানভাবে সমাদৃত। সেই অবস্থায়ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ড. ইউনূসকে সাক্ষাৎকার প্রদান কিংবা বাংলাদেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তৎপর হলেন না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস জ্ঞানত বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য নন। তার উপদেষ্টা পরিষদে কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্যকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। জানা মতে, তিনি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ এবং একজন দেশপ্রেমিক নির্বিবাদী মানুষ।
উপরোল্লিখিত সার্বিক বিষয়টি সেখানেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। ছাত্র-জনতার সংঘটিত অভ্যুত্থান কিংবা রাজনৈতিক দৃশ্যপট পরিবর্তনের পর ভারতের কিছু গণমাধ্যম বাংলাদেশকে নব্য ‘পূর্ব পাকিস্তান’ বলে আখ্যায়িত করা শুরু করেছিল। এ কথা ঠিক যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনকালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ অনেক রাষ্ট্রপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী কিংবা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বাংলাদেশে তাদের সাহায্য-সহযোগিতার ব্যাপারে খোলামেলা আলাপ-আলোচনা করেছেন। ঋণ সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আলাপ-আলোচনা করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী  শেহবাজ শরিফ ও চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইর সঙ্গে। সে আলোচনাগুলোতে হয়তো বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক বিষয় ছিল। এবং সেটিই একজন সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধানের মূল দায়িত্ব বা কাজ। এতে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের অনেকেই, বিশেষ করে গণমাধ্যমের অনেকেই যেন জ্বলে উঠেছিলেন। সে ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সব কিছু দেখেশুনে মনে হয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেন ভারতের শত্রুদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ফেলেছেন। এটি তো কোনো কূটনৈতিক আচরণ ও শিষ্টাচারের বহিঃপ্রকাশ হতে পারে না। কলকাতার কিছু গণমাধ্যম বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর মনগড়া আক্রমণ থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ ভর্তি পাকিস্তানি অস্ত্র আমদানিসহ এমন কোনো বিষয় নেই, যা তারা বলছে না। অতিরঞ্জিত বক্তব্য উপস্থাপন করে তারা দুটি প্রতিবেশী দেশের মানুষকে পরস্পর শত্রুভাবাপন্ন করে তুলছে। মোদি আসবে-মোদি যাবে, হাসিনা আসবে-হাসিনা যাবে। কিন্তু এই দুটি প্রতিবেশী দেশের বন্ধুভাবাপন্ন মানুষ থেকে যাবে। মিথ্যাকে বিতাড়িত করবে সত্য। এটিই সভ্যতা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের একটি মূলমন্ত্র।
ভারতের আরো কিছু সামরিক বা প্রতিরক্ষাবিষয়ক চ্যানেল রয়েছে, যেখান থেকে সরাসরি জ্যেষ্ঠ বা অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তারা শিলিগুড়ি করিডর বা ‘চিকেন নেক’কে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ওপর ঝটিকা আক্রমণ চালিয়ে উল্লিখিত চলাচলের পথের প্রশস্ততা বৃদ্ধির সুপারিশ করে চলেছেন। তাদের মতে, এর পরিসর বৃদ্ধি না করলে একদিন ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে উত্তর-পূর্বে অবস্থিত সাতটি রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে। তা ছাড়া চীনের সম্ভাব্য আক্রমণের মুখে ভারত এই সাতটি রাজ্য (সাত কন্যা) সম্পূর্ণভাবে হারিয়ে ফেলতে পারে। এমনকি এই সাতটি রাজ্য একদিন স্বাধীনও হয়ে যেতে পারে। সুতরাং সে অঞ্চলে সামরিক ও অন্যান্য সরবরাহের পথ প্রশস্ত করতে হলে বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের এই এলাকাটির ওপর আক্রমণ চালাতেই হবে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সেসব নিষিদ্ধ আলোচনা অব্যাহত রাখার জন্য ভারত সরকার তাদের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে না কিংবা কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তা ছাড়া ভারতীয় একটি প্রতিরক্ষাবিষয়ক চ্যানেলে লে. জেনারেল পি আর শর্মা (অব.) ও মেজর জেনারেল বকশী (অব.) এখন প্রকাশ্যেই চট্টগ্রামকে ভারতে অন্তর্ভুক্তির কথা বলছেন। ভারতের উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের বহির্বাণিজ্যের স্বার্থে পুরো চট্টগ্রামকে তার বন্দর সুবিধাদিসহ ভারতের প্রয়োজন। জেনারেল শর্মা ও জেনারেল বকশীর বক্তব্যের সূত্র ধরে নিউইয়র্কের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাঙালি অধ্যাপক সুমিত গাঙ্গুলী একই কথার প্রতিধ্বনি ঘটিয়েছেন। অথচ এ ধরনের উসকানিমূলক বাংলাদেশবিরোধী বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। তারা এ পর্যন্ত এসবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। তাহলে এটিই কি ধরে নিতে হবে যে এটি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারেরই মনের কথা, যা তারা অন্যকে দিয়ে বলাচ্ছে।
উল্লিখিত কথাবার্তা শুনে ঢাকার একটি টেলিভিশন চ্যানেলে আলোচনাকালে সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব  মোফাজ্জল করিম বলেছেন, ‘এটি তাদের ধৃষ্টতা। আমার বিশ্বাস হচ্ছে না একবিংশ শতাব্দীতে এসে আমাদের শুনতে হচ্ছে ভারত চট্টগ্রাম দখল করে নেবে।’ তিনি আমাদের সরকার ও বিশেষ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করে অবিলম্বে এই বিষয়টির ব্যাপারে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান। এখানে আরো উল্লেখ্য যে শেখ হাসিনার বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের লক্ষ্যে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা ঘোষণা করেছিল। সে লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ির রামগড়ে রাস্তাঘাটসহ ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্তে একটি সেতু নির্মাণের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছিল। তবু কেন ভারতের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের এ ধরনের মন্তব্য? তবে কি তাদের সরকার শেষ পর্যন্ত চট্টগ্রাম দখলের জন্য সত্যি সামরিক প্রস্তুতি নিচ্ছে? এ প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ের অধ্যাপক ড. এম শাহিদুজ্জামান বলেছেন, ‘গত পাঁচ বছরে ভারত শেখ হাসিনার সঙ্গে এমন এমন চুক্তি করেছে, যা আমরা এখনো জানতে পারিনি। হাসিনা ক্ষমতায় থাকার শর্তে যেসব চুক্তি করতে বাধ্য হয়েছিলেন, এখন যদি সেসব বিষয় বলে দেন, তবে তা ভারতের জন্য অত্যন্ত সমস্যা সৃষ্টি করবে। ভারতের জন্য একটি সৎ প্রতিবেশী দেশ হিসেবে তা সুখকর হবে না। সে কারণে তারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে না। পুরনো ইতিহাস অনুযায়ী তারা হিন্দু বৌদ্ধ অধ্যুষিত চট্টগ্রাম অঞ্চল ফেরত পেতে চায়। তা ছাড়া তারা শিলিগুড়ি করিডর ৫০ কিলোমিটার বাড়াতে (বিস্তৃত) চায়। আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে কিংবা ব্যবস্থায় সেগুলো সম্পূর্ণ অবাস্তব। আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ।’ এগুলো জেনেও ভারত সরকার চুপ করে আছে। বাংলাদেশ সরকারের উচিত অবিলম্বে এসব স্পর্শকাতর বিষয় ভারত সরকারের কাছে উত্থাপন করা। নতুবা কোনো বিশেষ বিশেষ রাজনীতিকের ভুলের কারণে আমাদের দুটি দেশের জনগণের মধ্যে বৈরিতা সৃষ্টি হবে এবং আমাদের ঐতিহাসিক সম্পর্কটি বিনষ্ট হবে।
লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক












সর্বশেষ সংবাদ
কুমিল্লা স্টেডিয়ামে শহীদ জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু আজ
হেফাজতে ইসলাম কুমিল্লা মহানগরের বিক্ষোভ
ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ৭ জনের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে বিতরণ
ভাষা সৈনিক অজিত গুহ মহাবিদ্যালয়ে জুলাই বিপ্লব-২০২৪ স্মরণসভা
প্রবাসীদের ভোটের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে -
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের পোস্ট শেয়ার করে উপদেষ্টা নাহিদের মন্তব্য
বদলি হলেন ডিএমপির ৬ এডিসি-এসি
৪০ কেজি গাঁজাসহ ধরা পড়লেন নেটফ্লিক্স অভিনেত্রী
১১৭ বছরের মধ্যে রেকর্ড তুষারপাত সিউলে, নিহত ৪
অস্ট্রেলিয়া দলে প্রথমবার ডাক পেলেন ওয়েবস্টার
Follow Us
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আবুল কাশেম হৃদয় (আবুল কাশেম হৃদয়)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১২২ অধ্যক্ষ আবদুর রউফ ভবন, কুমিল্লা টাউন হল গেইটের বিপরিতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০। বাংলাদেশ।
ফোন +৮৮ ০৮১ ৬৭১১৯, +৮৮০ ১৭১১ ১৫২ ৪৪৩, +৮৮ ০১৭১১ ৯৯৭৯৬৯, +৮৮ ০১৯৭৯ ১৫২৪৪৩, ই মেইল: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, কুমিল্লার কাগজ ২০০৪ - ২০২২