প্রথম ইনিংসেই
দক্ষিণ আফ্রিকার বিশাল রানের নিচে চাপা পড়েছিলো পাকিস্তান। কেপটাউন টেস্টে
প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা করেছিলো ৬১৫ রান। জবাব দিতে নেমে প্রথম
ইনিংসে মাত্র ১৯৪ রানে অলআউট হয়ে গেলো শান মাসুদের দল।
প্রথম ইনিংসেই
৪২১ রানে এগিয়ে গেলো দক্ষিণ আফ্রিকা। সুযোগটা তারা হারাতে চাইলো না। ইনিংস
ব্যবধানে পাকিস্তানকে হারানোর দারুণ সুযোগ। ফলোঅন করানোর জন্য ২০০ রানের
ব্যবধান থাকলেই হয়, সেখানে ৪২১ রানের ব্যবধান! স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানকে
ফলোঅন করালো দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্টের দ্বিতীয় দিনই ২১ ওভার খেলার সুযোগ
পেয়েছিলো পাকিস্তান। তাতে ৩ উইকেট হারিয়েছিলো তারা। ২০ রানের মধ্যে ৩ উইকেট
হারালেও দিন শেষ করে তারা ৬৪ রান নিয়ে। তৃতীয় দিন ব্যাট করতে নেমে বাবর
আজম হাফ সেঞ্চুরি করেন। মোহাম্মদ রিজওয়ান করেন ৪৬ রান।
সালমান আগা ১৯রান করেন,আমের জামাল করেন ১৫ রান এবং ১৪ রান করেন খুররাম শাহজাদ, মির হামজা করেন ১৩ রান।
দক্ষিণ
আফ্রিকার হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন কাগিসো রাবাদা। ২টি করে উইকেট নেন
কিওয়েনা মাফাকা ও কেশভ মাহারাজ। ১টি করে উইকেট নেন মার্কো ইয়ানসেন ও উইয়ান
মালদার।
ফলোঅনে পড়ে ব্যাট করতে নেমে অবশ্য পাকিস্তানের বোধোদয় হয়েছে
বলা যায়। দুই ওপেনারের ব্যাটে অবিচ্ছিন্ন থেক ৯৬ রনের জুটি গড়েছেন শান
মাসুদ এবং বাবর আজম। এখনও ৩২৫ রান পিছিয়ে পাকিস্তানীরা।