কুমিল্লার
বরুড়া উপজেলার ভাউকসার ইউনিয়নের ভাউকসার গ্রামের ২১ এপ্রিল ১৫ বছরের এক
নাবালিকা বিয়ের দামামা বাজে বাড়িতে। মেহমান আসে দাওয়াত খেতে। পুলিশের সংবাদ
জেনে বর যায় পালিয়ে। মেহমানদের ছুটাছুটি শুরু হয় চারদিকে। খাবার দাবার
বন্ধ।
বিষয়টি সামাজিক সংগঠনের এক ছেলে জানায় বরুড়া প্রেসক্লাবে।
নাবালিকার
বিয়ের সংবাদটি বরুড়া প্রেসক্লাবের দায়িত্বশীলরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু
এমং মারমা মং, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজুল ইসলাম চৌধুরী ও
ভাউকসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মাসুদ কে অবহিত করেন।
সম্মলিত
প্রচেষ্টায় বাল্য বিবাহটি প্রতিরোধ করা হয় মুছে লেখার মাধ্যমে। যদিও
স্হানীয় কাজীর কোন সহোযোগিতা পাওয়া যায় নি। পাওয়া যায়নি স্হানীয়
দায়িত্বশীলদের আন্তরিকতা।
পুলিশের খবর পেয়ে বর যায় পালিয়ে কনেও প্রথম ঘর
থেকে বের হয়ে অনত্র চলে যায়। পরে প্রশাসনের চাপে কনে ঘরে ফিরে আসে। সে দশম
শ্রেণির শিক্ষার্থী।
আপাতত বিয়েটি বন্ধ হলেও যে কোন সময় ঐ বরের সাথে বিয়ে হওয়ার কথা জানান স্হানীয়রা।
এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নু এমং মারমা মং বলেন, আপনারা তথ্য দিয়ে সহোযোগিতা করুন।
আমি চেষ্টা করবো বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে সর্বাত্বক চেষ্টা।