কুমিল্লার লাকসামে বিগত আওয়ামী লীগের শাসন আমলে বাকই দঃ ইউনিয়নে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে চিহ্নিত সন্রাসী মোহাম্মদ আলী ও তার ঘং, চাঁদাবাজি,সরকারি খালের মাটি দিয়ে তার আল মদিনা ব্রীক ফীল্ডে ইট তৈরি, ব্রিক ফিল্ডে নিয়ে বিএনপি জামায়াতের নেতাকর্মীদের নির্যাতন করার অভিযোগ করে বাকই ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার নির্যাতিত ব্যক্তি ও পরিবারবর্গ মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা -চাদঁপুর মহাসড়কের পরানপুর বাজারে এক মানববন্ধন করে, ভুক্তভোগী পরিবার থেকে জানাজায় যে চিহ্নিত সন্রাসী মোহাম্মদ আলী, জহির,মিন্টু, মনোয়ার গংরা, আওয়ামী লীগের দলীয় পদ পদবি ব্যবহার করে এলাকায় সন্রাসের রাজত্ব কায়েম করে, সরকারি খাল থেকে মাটি কাটা,অবৈধ ইট ভাটা পরিচালনা করা, চাঁদাবাজি, নির্যাতন ছিলো তাদের নিত্য দিনের কাজ,বিএনপি নেতা বাবুলের দোকান ভাংচুর লুটপাটের মূল হোতা ছিলো এই মোহাম্মদ আলী গং, বিএনপি জামায়াত ও তাদের অপকর্মে যারাই প্রতিবাদ করেছে, সে তাদেরকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে, এমন অসংখ্য অভিযোগ নিয়ে মানববন্ধনে কথা বলেন, অনেক ভূক্তোভোগী ও নির্যাতিত পরিবার,মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাকই ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাছির উদ্দীন, জুবায়ের হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, রিপন মিয়া,মনির হোসেন, ছাত্র নেতা জাকির হোসেন সহ এলাকার নির্যাতিত পরিবারবর্গ ও এলাকাবাসী, তারা মোহাম্মদ আলী ও তার দোসরদের সঠিক বিচার দাবি করে বলেন, আওয়ামী লীগের মন্রী তাজুল ইসলামের শ্যালক মোহাব্বতের আশীর্বাদ পুষ্ঠ হয়ে, বাকই ইউনিয়নকে তারা সন্রাসের নগরীতে পরিনত করেছে এবং এখনো বিভিন্ন অপকর্ম করার জন্য বিএনপি ও সাধারণ মানুষের মাঝে ইন্দন দিচ্ছে এই গং, মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে সরকার ও প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন এলাকাবাসী, এলাকার নিরাপত্তা বিধান ও শান্তি বাজায় রাখার জন্য দ্রুত এই সন্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়,চিহ্নিত ইয়াবা ব্যাবসায়ী জহির, গোলাম মোস্তফা মিঠু ছিলো মাদক ও দখল সিন্ডিকেটের মূল নিয়ন্ত্রণক, এবং ফয়েজ উল্ল্যা হত্যা মামলায় বিএনপি নেতাদেরকে উদ্দেশ্য মূলক ভাবে জড়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন মানববন্ধনে উপস্থিত এলাকাবাসী