রোববার ২২ ডিসেম্বর ২০২৪
৮ পৌষ ১৪৩১
দেখা হয়নি আর...
সৈয়দ মুজিবুর রহমান দুলাল
প্রকাশ: রোববার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১:৩৭ এএম |

 দেখা হয়নি আর...


চারিদিকে শুনশান নিরবতা। নিস্তব্ধ প্রকৃতি। কোথাও কোনো সাড়া শব্দ নেই। হঠাৎ দূর থেকে কিছু আওয়াজ কানে বেজে ওঠলো। কান পেতে ওই আওয়াজ শোনার প্রাণপণ চেষ্টা। মাঝে মাঝে গুড়ুম গুড়ুম শব্দ ভেসে আসছে কানে। নিবিড় চেষ্টা। কিসের শব্দ শোনা যায়। আগ্রহ বেড়ে গেলো।
ও! পানির শব্দ। ঢেউয়ের আওয়াজ পাচ্ছি। সময় যতো পার হচ্ছে, শব্দ তরঙ্গ যেনো বেড়েই যাচ্ছে। কান পেতে শোনার চেষ্টা করছি। তাহলে কী নৌকার বৈঠার শব্দ? আসলেই তাই। হালকা চাঁদের আলো। একটু এগিয়ে গিয়ে দেখি, কয়েকজন একটি নৌকায় বসে আছেন। আর একজন বৈঠা চাচ্ছেন। আষাঢ় মাস। চারিদিকে পানি। মাঠে থৈ থৈ করছে। মনে বড় কৌতুহল জাগলো। ওরা কারা, কোথায় যাচ্ছে? আরো একটু এগিয়ে গিয়ে দেখি। ওরা যেনো আমার দিকে এগিয়ে আসছে। মনে মনে ভয় পেলাম। দৌড়ে পালিয়ে যাবো, এমন মনস্থির করলাম। আবার ভাবি না, আমাকে ওদের দেখতে হবে। একটি গাছের আড়ালে গিয়ে চুপিসারে বসে পড়লাম।
কিছুক্ষণ পর নৌকাটি কিনারে এসে ভিড়লো। দেখি, পরণে লুঙ্গি-গেঞ্জি, মাথায় গামছা মোড়ানো, হাতে কিছু রয়েছে। তবে দেখতে ভারি বস্তু মনে হলো। ধীরে ধীরে আরো একটু এগিয়ে গেলাম। গাছের আড়াল থেকে উঁকি মেরে দেখলাম। ওরা খুব সতর্কতার সাথে একজন একজন করে নৌকা থেকে নেমে ওপরে ওঠে আসলো। এদিক-ওদিক তাকিয়ে ওরা ৮/৯ জনের একটি দল বিলের পাশ দিয়ে হেঁটে ঝোঁপ-জঙ্গল ঘেঁষে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে লাগলো। কৌতুহল আরো বেড়ে গেলো। ওদের পিছু নিয়ে আমিও ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে লাগলাম। একটু দূর এগিয়ে গিয়ে দেখি, লোকগুলো মাটিতে বসে পড়লো। মনে হচ্ছিলো ওরা খুব ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত। তাই বিশ্রাম নিচ্ছেন। বেশ কিছু দূর এগিয়ে আমি ওদের গতিবিধি লক্ষ্য করছিলাম। কিছুটা অন্ধকার। চোপ চোপ শব্দ শোনা যায়। মাঝে মাঝে যেনো আগুনের ফুলকিও বের হচ্ছে। আবার টুং টাং শব্দ ভেসে আসছে কানে। পিস পিস শব্দও শোনা যায়। কিন্ত বুঝা যাচ্ছিলো না। এবার আরো একটু এগিয়ে গেলাম। তবে ওদের কাছে যাওয়ার সাহস পাচ্ছিলাম না।
কিছুক্ষণ পর হঠাৎ আমার চোখ পড়লো আরো একটু দূরে। দেখি মৃদু আলো জ্বালিয়ে কে যেনো একজন এগিয়ে আসছে। লোকটি যতো এগিয়ে আসছে, আলো একটু বেড়ে চলছে। আরো একটু কাছে এগিয়ে আসলে সঙ্গে সঙ্গে একটি শব্দ, এ ই আলো নিভিয়ে দাও। এ সময় আমার কৌতুহল আরো বেড়ে গেলো। আলো নিভৃতে বলছে কেন? ওরা কারা। আবার যিনি বাতি নিয়ে এগিয়ে আসলেন, তিনিই বা কে? এবার আরো একটু এগিয়ে গেলাম। খুব সাবধানে এগুলাম। দেখার চেষ্টা করলাম। কিন্ত কাউকে চিনতে পারলাম না। বুঝতেও পারলাম না, এখানে কী হচ্ছে? আমিও বসে পড়লাম ওদের থেকে খানিকটা দূরে। ওরা সবাই মিলে এবার ঝোঁপের ভিতর ঢুকে পড়লেন।
আগন্তুক লোকটি গামছা দিয়ে ঢেকে আনা একটি পাত্র ওদের সামনে রাখলেন। বুঝতে বাকি রইলো না আগন্তুক লোকটি ওদের জন্য খাবার এনেছেন। আগন্তুক লোকটি এবার একটি কূপি জ্বালালেন। ঠিক ওই সময় দু'জন লোক ওঠে দাঁড়ালেন এবং ঝোঁপের চারপাশ ঘুরছেন। মনে হচ্ছে ওই দু'জন কাউকে পাহারা দিচ্ছেন। আসলে ঠিক তাই। আমার অনুমান মোটেও ভুল হয়নি। একদম সঠিক। দু'জনের পাহারার ফাঁকে অন্যরা খাবার খেয়ে নিলেন। ওদের খাবার শেষে পাহাদারর দু'জন খাওয়া সেরে নিলেন। আগন্তুক লোকটি চুপাসারে এদিক ওদিক দেখছিলেন। ওদের খাওয়া-দাওয়া শেষে আবার ফিরে যাচ্ছেন।
এভাবেই প্রায় ঘন্টাখানেক সময় পার হলো। লোকগুলো আবার পিছন আসতে শুরু করলেন। ওই সময় আমি চুপচাপ নি:শব্দতায় একটি ঝোঁপের আড়ালে বসে থেকে ওদের দেখছিলাম। ওরা যখন আমার পাশ দিয়ে হেঁটে চলে যাচ্ছিলেন। তখন লক্ষ্য করলাম ওদের হাতে যেনো ভারি কিছু যন্ত্রপাতি। ভালোভাবে দেখে নিতে চেষ্টা করলাম। তখনও বুঝে ওঠতে পারিনি, আসলে ওরা কারা? ওদের হাতে এগুলোই বা কি? আমার কৌতুহল রয়েই গেলো। ওরা ফিরে এসে যখন আবার একজন একজন করে নৌকায় ওঠলো তখন বুঝতে পারলাম। ওদের হাতে থাকা এগুলো ছিলো অস্ত্র। শত্রুর মোকাবেলায় এগুলো খুব প্রয়োজন। ওরা মহান স্বাধীনতা অর্জনের জন্য শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে যুদ্ধে যাচ্ছেন। ওরা আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তান, বীর মুক্তিযোদ্ধা।
আমার মনে এবার সাহস সঞ্চারিত হলো। ওদের দিকে এবার একটু এগিয়ে গেলাম। ততোক্ষণে নৌকাটি ছেড়ে দিলো। নৌকাটির কাছাকাছি গিয়ে আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। নি:স্পলক নৌকার দিকে তাকিয়ে থাকলাম। হঠাৎ নৌকা থেকে কেউ যেনো আমাকে দেখে ফেললো। নৌকাটি আবার কিনারে ভিড়াতে লাগলো। হালকা চাঁদের আলোতে দেখা যাচ্ছে, নৌকার থেকে একজন একটি বন্দুক উঁচিয়ে আমার দিকে তাক করে রাখলেন। অপর একজন আমাকে উদ্দেশ্য করে জিজ্ঞেস করলেন কে তুমি? এখানে দাঁড়িয়ে রয়েছো কেন? এ সময় আমি আমি শুধু তাকিয়েই রইলাম। ভয়ে অনেকটা বাকরুদ্ধ। নৌকাটি কিনারের কাছাকাছি এসে ভাড়ার আগেই একজন নৌকা থেকে লাফিয়ে নেমে আসলেন এবং আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, তুমি এখানে কী করছো? কণ্ঠস্বর শোনে বললাম তুমি কে? বুঝতে আর বাকি রইলো না। দেখলাম, সে আর কেউ নয়; আমার বাবা। আমি কেঁদে ফেললাম। বাবাও আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেললেন।
আমি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বাবাকে বললাম, তুমি কোথায় যাও? আমি তোমার সঙ্গে যাবো। বাবা বললেন, তুমি বাড়ি ফিরে যাও। তখন আমি বাবাকে বললাম, তাহলে আমাকে বাড়ি নিয়ে চলো। প্রতিত্তোরে বাবা বললেন, তুমি চলে যাও। আমাকে এখনই যেতে হবে। সামনে কঠিন কাজ। ওই কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি ফিরবো না। আমি তখন বাবার কাছে জানতে চাইলাম। বাবা, এমন কি কাজ তুমি শেষ না করে ফিরবে না? বাবা বললেন, খোকা তুমি বুঝবে না বাব, ওই দেখো আমাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। বলছে তাড়াতাড়ি এসো। আর অপেক্ষা নয়। এখনই ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে মায়ের সম্ভ্রম বাঁচাতে। পরাধীণতার শিকল ভাঙ্গতে। শত্রুমুক্ত করতে হবে দেশকে, মাতৃভূমিকে। সে যে আমার বাংলা মা। এ কথা বলে বাবা আবার নৌকায় ওঠে গেলো। মাঝি বৈঠক দিয়ে নৌকা চালিয়ে যায়। বাবা নৌকা থেকে পেছন ফিরে হাত নেড়ে আমাকে বাড়ি ফিরে যেতে ইশারা দেন। আমিও হাত উঁচু করে বাবার দিকে তাকিয়ে থাকি নির্বাক চোখে।
ধীরে ধীরে নৌকাটি চলতে থাকে। আমি দাঁড়িয়ে দেখি আর ভাবি, আমার বাবা দেশের জন্য যুদ্ধ করতে যাচ্ছেন। বাবা সেই যে চলে গেলেন। আর ফিরে আসলেন না। এখন ভাবি, সেদিন বাবা আদরের সন্তানকে ফেলে জীবন বাজি রেখে দেশ-মাতৃকার ডাকে সাড়া দিয়ে দেশকে শত্রুমুক্ত করতে গেছেন। সেদিন বাবার কাছে সন্তানের চেয়ে অনেক বেশী বড় ছিলো, দেশের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, মমত্ববোধ আর দেশপ্রেম।
১৬ ডিসেম্বর। ভোরে নতুন সূর্যোদয় হলো। অর্জিত হলো মুক্তিকামী বাঙালির বিজয়। মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিকামী জনতা একত্রিত হয়ে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা নিয়ে  ‘জয় বাংলা’ ধ্বনিতে বিজয় উল্লাস করেন। তবে এ বিজয় উল্লাসেও তাঁদের মধ্যে সহযোদ্ধাদের হারানোর শোক ও বেদনার চিহ্ন পরিলক্ষিত হয়েছে। যুদ্ধ শেষে অনেকই স্ত্রী, সন্তান ও স্বজনদের কাছে ফিরে এসেছেন। কিন্ত ফিরেনি আমার বাবা। ভাবছি, প্রাণপণ যুদ্ধ করে এ দেশের বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা কেবলমাত্র বিজয় অর্জন করেছেন। হয়তো দু'দিন পর বাবাও বীরের বেশে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন। কিন্ত না.....!
দেশ স্বাধীন হয়েছে। অনেক বছর কেটে গেছে। কিন্ত বাবা আর ফিরে আসেনি। দেখা হয়নি আর। হয়ত আর দেখা হবেনা কোনো দিন। ফিরেও আসবে না। সেদিনের কথাগুলো মনে হলে আজও চোখের কোণ ভিজে ওঠে। গড়িয়ে পড়ে চোখের পানি। কোনোভাবেই আটকাতে পারিনা। তবুও কোনো দুঃখ নেই। আমি গর্বিত,গর্ববোধ করি। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তবে দু:খ হয়, দেশকে ভালোবেসে এবং দেশ থেকে শত্রুমুক্ত করতে বাবা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে একজন অকুতোভয় বীর সেনানীর দায়িত্ব পালন করেছেন। স্ত্রী, সন্তান, সংসার এবং স্বজনদের এমনকি নিজের জীবনের মায়াও ত্যাগ করেছেন। কিন্তু সে দেশটি এখনো শত্রুমুক্ত হয়নি। কান পেতে শুনি। আজো যেনো ধ্বনিত হচ্ছে, মহাকবির সেই অমর কবিতাখানী। "তোমাদের যার যা কিছু আছে তা নিয়ে প্রস্তুত থাকো। শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। পাড়া-মহল্লায় সংগ্রাম কমিটি গঠন করো। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম'। জয় বাংলা"।
সেদিন যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে। নিরস্ত্র বাঙালির ওপর রাতের আঁধারে ঝাপিয়ে পড়েছে। নির্বিচারে গণহত্যা চালিয়েছে। মা-বোনদের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়েছে। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করেছে। আজ তাদের প্রেতাত্মারা স্বাধীন দেশে বুক ফুলিয়ে ঘোরা-ফেরা করেছে কাঁড়ি কাঁড়ি ধন-সম্পদের মালিক বনেছে। ওদের বিরুদ্ধে আমাদের আরেকটি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
জাতির বীর সন্তানদের জীবনের বিনিময়ে, রক্তের বিনিময়ে এবং সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে ভুলন্ঠিত করতে তারা আবার স্বাধীন দেশে মেতে উঠেছে। নানা রকম ষড়যন্ত্র করেছে।
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্মত্যাগে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে লুটেরাদের কালোথাবায় দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভংগুর। শিক্ষা, কৃষ্টি- সংস্কৃতি বিপর্যস্ত। রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যবস্থাপনায় ধস। মুক্ত, স্বাধীন সাংবাদিকতায় বাধা, নির্যাতন-নিপীড়ন, হত্যা, গুম, দলবাজী, লুটপাট, কাড়ি কাড়ি অর্থ পাচার, ভোটাধিকার হরণ, সন্ত্রাস-নৈরাজ্য, চাঁদাবাজীসহ পুরো দেশজুড়ে এক বিভীষিকা। এক কথায় তারা সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের উন্নয়ণ অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করতে। ওই শ্রেণি কেবলমাত্র নিজেদের আখের গোছাতে ব্যস্ত। এজন্য তো মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়নি। লাখ লাখ ছাত্র-জনতা, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়নি। সম্ভ্রম দেননি মা-বোনেরা! তবে যারা ধ্বংসযজ্ঞে পাঁয়তারা করছে। তারা কখনো সফল হতে পারবে না। আবারো গর্জে উঠবো। নির্ভয়ে শত্রুর মোকাবেলা করবো।
আমরা সকলে মিলে যদি এ দেশটাকে মনে প্রাণে মায়ের মতো ভালোবাসি। সকলে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করি। তাহলে ষড়যন্ত্রকারীদের আমরা রুখে দিতে পারবো। নিশ্চিহ্ন হবে ষড়যন্ত্রকারীরা। তখন, আবার বেজে উঠবে সেই গান। সমস্বরে আমরা গাইবো-"আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি"।
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী, কবি ও সংগঠক।












সর্বশেষ সংবাদ
মাতৃভান্ডারের রসমালাইয়ে মাছি-তেলাপোকা!
ফ্যাসিবাদ বিদায় হলে আর ক্ষমতায় ফিরে আসেনা
বাইক চালকের ‘কিল-ঘুষিতে’ অটোচালকের মৃত্যু:
‘দখলদারিত্ব বন্ধ হয়নি, শুধু দখলবাজ পরিবর্তন হয়েছে’
লালমাইয়েবাসের ধাক্কায় প্রাণ গেলো পথচারীর
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
কুমিল্লায় অটোচালকের মৃত্যুর ঘটনা ভাইরাল;
মাতৃভান্ডারের রসমালাইয়ে মাছি-তেলাপোকা!
কুমিল্লায় ঝগড়া থামাতেগিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিচার বিভাগের রায়ের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের সুযোগ এসেছে ... হাবিব উন নবী সোহেল
বাইক চালকের ‘কিল-ঘুষিতে’ অটোচালকের মৃত্যু:
Follow Us
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আবুল কাশেম হৃদয় (আবুল কাশেম হৃদয়)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১২২ অধ্যক্ষ আবদুর রউফ ভবন, কুমিল্লা টাউন হল গেইটের বিপরিতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০। বাংলাদেশ।
ফোন +৮৮ ০৮১ ৬৭১১৯, +৮৮০ ১৭১১ ১৫২ ৪৪৩, +৮৮ ০১৭১১ ৯৯৭৯৬৯, +৮৮ ০১৯৭৯ ১৫২৪৪৩, ই মেইল: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, কুমিল্লার কাগজ ২০০৪ - ২০২২