ই-পেপার ভিডিও ছবি বিজ্ঞাপন কুমিল্লার ইতিহাস ও ঐতিহ্য যোগাযোগ কুমিল্লার কাগজ পরিবার
কুবির ৫১ শিক্ষার্থী পেলেন ডিনস অ্যাওয়ার্ড
Published : Monday, 3 January, 2022 at 12:00 AM, Update: 03.01.2022 12:22:49 AM
কুবির ৫১ শিক্ষার্থী পেলেন ডিনস অ্যাওয়ার্ডতানভীর সাবিক, কুবি ||
মেধার স্বীকৃতি হিসাবে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ৫১ জন শিক্ষার্থী। রোববার (২ জানুয়ারি) বেলা ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাস রুমে অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের সম্মাননা স্মারক ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মানের সঞ্চালনায় ডিনস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী।
এসময় তিনি বলেন, ডিনস অ্যাওয়ার্ড শিক্ষার্থীদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। এই অর্জন শিক্ষার্থীদের নতুন কিছু অর্জন করতে উৎসাহিত করবে। এই অ্যাওয়ার্ড যারা পাচ্ছেন তাদের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।
অ্যাওয়ার্ড উপ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. শেখ মকছেদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ডিন অধ্যাপক ড. মুহ. আমিনুল ইসলাম আকন্দ ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, এই অ্যাওয়ার্ড শিক্ষা জীবন শেষে দিতে পারলে শিক্ষার্থীরা চাকরি জীবনে অনেক সুযোগ পেত। এই অনুষ্ঠান প্রতিবছর করলে শিক্ষার্থীদের আরো উৎসাহিত হবে। এখন এ অ্যাওয়ার্ড তাদের কাজে নাও আসতে পারে। ডিনদের আহবায়ন জানাই ডিনস অ্যাওয়ার্ড প্রদান প্রতিবছর অব্যাহত থাকবে।
ডিনস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে এসময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শামিমুল ইসলাম, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশনা কার্যালয়ের পরিচালক ড. মোহা হাবিবুর রহমান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, বিভিন্ন শিক্ষকবৃন্দ।
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন-২০২০ উপলক্ষে ডিনস অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা করা হয়। স্নাতক ডিগ্রি ২০০৬-০৭ থেকে ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষ এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ২০১০-১১ থেকে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ৫১ জন শিক্ষার্থীরা ডিনস অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
এবারের ডিনস অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত স্নাতক ডিগ্রীর ১৮ জন হলেন গণিত বিভাগের হুমাইরা দিল আফরোজ, ফারহানা ইয়াসমিন। পরিসংখ্যান বিভাগের উম্মুল খায়ের সুমি, সোনিয়া আকতার। অর্থনীতি বিভাগের নয়ন তারা, স্বর্ণা মজুমদার। ব্যবস্থাপনা বিভাগের সংগীতা বসক, মোঃ রফিকুল ইসলাম, শাকিলা ফেরদৌস। একাউন্টিং বিভাগের অরূপা সরকার, রাবেয়া জামান। মার্কেটিং বিভাগের নাসরিন আকতার ঝুমুর, তানজীনা ইয়াসমিন। ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের রিপা আকতার। সিএসই বিভাগের নয়ন বণিক। আইসিটি বিভাগের আমেনা বেগম, মোঃ কামরুল হাসান এবং পিন্টু চন্দ্র পাল।
মাস্টার্স ডিগ্রীর ৩৩ জন হলেন, গণিত বিভাগের সামিয়া তাহের, খাদিজা বেগম, পারভীন আকতার, হুমায়রা দিল আফরোজ এবং মাহিনুর আকতার। পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সানজিদা হক, অন্তরা তাজরীন তৃণা। পরিসংখ্যান বিভাগের কনকন আচার্য। রসায়ন বিভাগের শারমিন আকতার রূপা, মোঃ আলাউদ্দিন হোসাইন। অর্থনীতি বিভাগের মোঃ মাসুদ রানা, মোঃ সাইফুল ইসলাম, স্বর্ণা মজুমদার, সায়েদা সুরাইয়া সুলতানা। নৃবিজ্ঞান বিভাগের ইসরাত জাহান লিপা। ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের মোঃ জাহিদ হাসান, সঙ্গীতা বসাক, মোঃ রফিকুল ইসলাম, শাকিলা ফেরদৌস। একাউন্টিং বিভাগের ফাহামিদা হোসাইন, তৃণা সাহা, ফাহিমুল কাদের সিদ্দিকী এবং মোঃ কাউসার খান। মার্কেটিং বিভাগের মোঃ আওলাদ হোসাইন, নাসরিন আকতার ঝুমুর, খালেদা আকতার, জাহিদুল ইসলাম পাটোয়ারী এবং তানজীনা ইয়াসমিন। সিএসই বিভাগের মেশকাত জাহান, তাপসী গোস্বামী। আইসিটি বিভাগের আমেনা বেগম, নাবিলা মেহজাবিন এবং মোহাম্মদ কামরুল হাসান।