বন্যার্তদের জন্য আরও ১৮শ’ মেট্রিক টন চাল, দেড় কোটি টাকা
Published : Thursday, 23 June, 2022 at 12:00 AM
বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে মানবিক সহায়তা হিসেবে বিতরণের জন্য আরও ১৮শ’ মেট্রিক টন চাল, দেড় কোটি টাকা এবং ২৪ হাজার প্যাকেট শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।
বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ শুধু বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে মানবিক সহায়তা হিসেবে বিতরণ করতে হবে।
বুধবার (২২ জুন) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এ বরাদ্দ দেওয়া হয়।
বরাদ্দপত্রে বলা হয়েছে, বরাদ্দকৃত জেলা সমূহের মধ্যে সিলেট জেলার জন্য ৬শ’ মেট্রিক টন চাল এবং ১০ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। সুনামগঞ্জ জেলার জন্য ৪শ’ মেট্রিক টন চাল এবং ১০ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। হবিগঞ্জ জেলার জন্য ১শ’ মেট্রিকটন চাল ২০ লাখ নগদ টাকা এবং ২ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট।
মৌলভীবাজার জেলার জন্য ২শ’ মেট্রিক টন চাল এবং ৫০ লাখ নগদ টাকা। নেত্রকোনা জেলার জন্য ২শ’ মেট্রিক টন চাল এবং ৫০ লাখ নগদ টাকা। কুড়িগ্রাম জেলার সংখ্যা ২শ’ মেট্রিক টন চাল এবং ২০ লাখ নগদ টাকা। জামালপুর জেলার জন্য ১শ’ মেট্রিক টন চাল, ১০ লাখ নগদ টাকা এবং ২ হাজার অন্যান্য খাবারের প্যাকেট।
এর আগে ??দেশের ১১টি জেলায় সাম্প্রতিক বন্যায় মানবিক সহায়তা হিসেবে জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে ১৭ মে থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ২ হাজার ২২০ মেট্রিক টন চাল, তিন কোটি ৮৬ লাখ টাকা এবং ৭১ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে সিলেট জেলায় এক হাজার দুইশ’ মেট্রিক টন চাল, এক কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং ২৫ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। সুনামগঞ্জ জেলায় ৭২০ মেট্রিক টন চাল, এক কোটি ৪৮ লাখ টাকা এবং ১৭ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। নেত্রকোনা জেলায় দুইশ’ মেট্রিক টন চাল, ৩০ লাখ টাকা এবং ৮ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। রংপুর জেলায় তিন হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। নীলফামারী জেলায় ৫ লাখ টাকা এবং ৩ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। কুড়িগ্রাম জেলায় ১০ লাখ টাকা এবং এক হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট।
হবিগঞ্জ জেলায় ১০ লাখ টাকা এবং ২ হাজার শুকনো অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। মৌলভীবাজার জেলায় একশত মেট্রিক টন চাল, ১০ লাখ টাকা এবং ২ হাজার শুকনো অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। শেরপুর জেলায় ১০ লাখ টাকা এবং ৪ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। জামালপুর জেলায় ৪ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট। কিশোরগঞ্জ জেলায় ২ হাজার শুকনো ও অন্যান্য খাবারের প্যাকেট।