সেটা
ছিল ১৯২৫ সালের কথা। মালিকের মৃত্যুর পর টানা ন’বছর হাচিকো অপেক্ষা করেছিল
মালিকের জন্য। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে সে স্টেশনে যেত মালিক ফিরবে বলে।
হাচিকোর জীবন পরবর্তী কালে উঠে এসেছে সিনেমার পর্দাতেও।তবে নব্য
তুরস্কের এই পোষ্যের নাম বোনসুক। তাঁর মালিকের বয়স ৬৮ বছর। তাঁকে গত ১৪
জানুয়ারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মস্তিস্কের একটি জটিল রোগের অপারেশনের
জন্য তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। পোষ্য কুকুরটিও ভেজা চোখে প্রথম দিন
অ্যাম্বুল্যান্স অনুসরণ করে হাসপাতাল পর্যন্ত যায়। এ দিকে হাসপাতালে ভিতর
ঢুকে যান মালিক। কিন্তু হাসপাতালের গেটের বাইরেই অপেক্ষা করতে থাকে
কুকুরটি। তারপর প্রতিদিন সকাল বেলা সে হাসপাতালের গেটের সামনে উপস্থিত হতে
থাকে। হাসপাতালে কর্মীরা সেই পোষ্যকে রোজ খাবারও দিতে থাকে।