সতীর্থ ও বন্ধু ম্যাক্সি লোপেজের স্ত্রী ওয়ান্ডা নারাকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করেছিলেন আর্জেন্টিনার তারকা স্ট্রাইকার মাউরো ইকার্দি।
ঘটনাটি ২০১৪ সালের। যা নিয়ে সে সময় অনেক সমালোচনার মুখে পড়েন ইন্টার মিলানের এই স্ট্রাইকার।
সে সময় নারা ছিলেন তিন সন্তানের জননী। পেশায় মডেল নারা বয়সে ইকার্দির চেয়ে ৫ বছরের বড়। আর সেই নারী প্রেমের টানে স্বামী-সন্তানদের ফেলে ইকার্দির কাছে চলে আসেন।
ইকার্দির এই কাণ্ডে সে সময় খুব ক্ষেপেছিলেন স্বদেশি কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনা সে সময় বলেছিলেন, ‘যে ফুটবলার বন্ধুর বউকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করে তাকে কখনও জাতীয় দলে নেওয়া উচিত নয়।’
জানা গেছে, এমন গভীর প্রেমের বিয়েটাও ভেঙে যাচ্ছে ৭ বছর পর।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইকার্দির স্ত্রী নারা নিজেই।
নারার এই পোস্টে ফের সমালোচনার জমাট বাঁধা শুরু করেছে। তবে এসবকে ছাড়িয়ে সামনে এসেছে একটি প্রশ্ন।
ইকার্দি নিজের পুরো শরীরজুড়েই নারা ও তার সন্তানদের ছবি ও নাম ট্যাটু করেছেন। বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পর এখন সেগুলোর কী হবে?
২০০৮ সালে মডেল ওয়ান্ডা নারাকে বিয়ে করেন লোপেজ। ২০১২-১৩ মৌসুমে লোপেজের দল সাম্পদোরিয়াতে যোগ দেন ইকার্দি। এর পর একই দেশ হওয়ায় বন্ধুত্ব হয় দুজনের। সেখান থেকেই বন্ধুর স্ত্রী নারার সঙ্গে সখ্য বাড়ে ইকার্দির। এর পর একে অপরের প্রেমে পড়েন।
তথ্যসূত্র: স্পোর্ট বাইবেল