ই-পেপার ভিডিও ছবি বিজ্ঞাপন কুমিল্লার ইতিহাস ও ঐতিহ্য যোগাযোগ কুমিল্লার কাগজ পরিবার
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ শতভাগ সুফল পাবে: শাহরিয়ার নাফিস
Published : Saturday, 25 June, 2022 at 12:00 AM
আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ প্রথম খেলে ওয়ানডে ম্যাচ। ১৯৮৬ পাকিস্তানের কাছে হেরেছিল ৭ উইকেটে। এরপর ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টেও হেরেছিল নয় উইকেটে। কিন্তু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আর হার দিয়ে পথ চলা শুরু করতে হয়নি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনাতে ২০০৬ সালে বাংলাদেশ সেই ম্যাচ জিতেছিল ৪৩ রানে। এমন ইতিহাসের পথে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শহারিয়ার নাফিস। এরপর আর কোনো ফরম্যাটে তিনি দলকে নেতৃত্ব দেননি। কিন্তু এই এক ম্যাচেই শাহরিয়ার নাফিস ইতিহাসের পাতায় ডুকে গেছেন। কারণ ম্যাচটি যে ছিল বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ।
উল্লেখ ২০১৩ সাল পর্যন্ত শাহরিয়ার নাফিস আর্ন্তজার্তিক ক্রিকেট খেললেও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিলেন এই একটিই। সেই শাহরিয়ার নাফিসের বাড়ি পিরোজপুরে। পদ্মা সেতুর যাত্রা লগন ঘনিয়ে আসাতে অন্য সবার মতো তিনিও মহা খুশি। ঢাকা প্রকাশ-কে তিনি বলেন, 'আগামী ২৫ জুন বহুল আলোচিত এবং সবার স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ হিসেবে আমি খুবই আনন্দিত। কারণ এই সেতুর মাধ্যমে সারা দেশের সঙ্গে সবার যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো সহজ হবে। যদিও দক্ষিণাঞ্চলের আগে যে যোগাযোগ ব্যবস্থাটা নৌ পথে ছিল, সেটা খুবই কমফোর্টেবল ছিল। কিন্তু ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিকভাবে চিন্তা করি এবং অফিস-আদালতের কাজের কথাও চিন্তা করি, তা'হলে দক্ষিাণাঞ্চলের সঙ্গে পুরো দেশের যোগযোগ ব্যবস্থা অনেক দ্রুততম হবে। আমি বিশ্বাস করি এর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে অর্থনৈতিক বিকাশ খুবই দ্রুততার সঙ্গে ঘটবে।
নিজেদের অর্থায়নে এমন একটি সেতু নির্মানকে শাহরিয়ার নাফিস দেখছেন অনেক বড় সফলদতা হিসেবে। তিনি বলেন, 'ওভারঅল এটা আমাদের দেশের অনেক বড় প্রজেক্ট এটা। আমাদের নিজস্ব অর্থায়নে এটা তৈরি হয়েছে। আশা করি এই সেতুর উদ্দেশ্য সফল হবে। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ শতভাগ সুফল পাবে ইনশাল্লাহ'।
সবাই পদ্মা সেতু দেখার জন্য অপেক্ষায় আছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধনের পরপরই মানুষেল ঢল নামবে। কিন্তু শাহরিয়ার নাফিসের সঙ্গে সঙ্গেই যাওয়া হচ্ছে না। এর কারণ তার কাজরে চাপ। বর্তমানে তিনি বিসিবির ক্রিকেট অফরেশনস কমিটিতে গুরুত্বপুর্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, 'আমি পিরোজপুরের সন্তান। আগে খেলার জন্য নিয়মিত যাওয়া হতো। এখন কাজের কারণে সব সময় যাওয়া হয় না। ইনশাল্লাহ খুবই তাড়াতাড়ি যাওয়া হবে।'