বাবার সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘ঠিক পাঁচ বছর আগের এই দিনটায় আমার পুরো জীবন ওলট-পালট হয়ে যায়। ঐদিন বাবা আমাদের ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে যান! হঠাৎ সেদিন কীভাবে যেন বাসার ছোট তৃপ্তি থেকে আমি বড় হয়ে গেলাম! যদিও গত পাঁচ বছরেও সেদিন সেসব ওলট-পালট হয়েছে তা সামলাতে পারিনি! তাও বাবা ছাড়া খানিকটা অ্যাডজাস্ট করা সম্ভবত শিখে গেছি!’
ফারিয়া বাবার স্নেহ প্রসঙ্গে বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সব বাবার কাছেই কন্যারা রাজকন্যা। আমরা তিন বোনও তা-ই। তবে আশপাশের কেউ কারও প্রসঙ্গে কিছু বললেই তিনি আমাদের দিয়ে সেটা বিচার করতেন। কাউকে কেউ সুন্দর বললে আমার বাবা কম্পেয়ার করতেন তার মেয়েদের মতো সুন্দর কিনা? যেমন কেউ লম্বা হলে বাবা বলতেন, আমার মেয়েদের মতো উচ্চতা! এগুলো ছিল মূলত আমাদের উৎসাহিত করতেই।’
২০১৭ সালে শবনম ফারিয়ার বাবা অসুস্থ অবস্থায় মারা যান। মৃত্যুর আগে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পেশাগত জীবনে তিনি নিজেও ছিলেন চিকিৎসক।