অল্প নয়, কার্যকারিতা বাড়াতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করতে হয় বেশি।
ঘাম ও শরীরের দুর্গন্ধ এড়াতে ব্যবহার করা হয় ডিওডোরেন্ট। তবে এই প্রসাধনী ব্যবহার করতে গিয়ে অনেকেই নানান রকম ভুল করে থাকেন।
সাজসজ্জা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে ডিওডোরেন্ট ব্যবহারের পাঁচটি ভুল উপায় সম্পর্কে জানানো হল।
বেশি মাত্রায় ব্যবহার করতে হয়: অনেকসময় কেবল এক স্তর ডিওডোরেন্ট বা ‘অ্যান্টিপার্সপারেন্ট’ বা ঘাম-রোধক প্রসাধনী ব্যবহার ভালো কাজ দেয় না। তাই বাইরে গেলে বা কারও সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার আগে বাহুমূলে বেশি পরিমাণে ‘ডিওডোরেন্ট’ ব্যবহার করা উচিত। এতে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব।
শুধু বাহুমূলে নয়: এছাড়াও কেবল বগলের নিচেই নয় বরং হাঁটু ও শরীরের বিভিন্ন ভাঁজেও ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করতে পারেন। যা ঘর্ষণে ত্বক ছিলে যাওয়া থেকেও রক্ষা করবে।
লোম পরিষ্কারের পরপরই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার: বাহুমূলের লোম পরিষ্কারের পরপরই অনেকেই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন। যা ভুল পদ্ধতি। এর ফলে জ্বালাপোড়া ও চুলকানি আরও বাড়িয়ে দেয় ও সংক্রমণের ঝঁকি বাড়ে।
তাই শেইভ করা পর পরই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
নিয়মিত ডিওডোরেন্ট পরিবর্তন: বছরের পর বছর একই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করলে ঘামগ্রন্থি এর সঙ্গে অভিযোজিত হয়ে যায়। ফলে তা কার্যকারিতা হারায়। তাই অতিরিক্ত ঘাম থেকে বাঁচতে ও ডিওডোরেন্ট ঠিক মতো কাজ করতে মাঝে মধ্যেই পরিবর্তন করা উচিত।
রাতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার: রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করা ভালো। এসময় শরীরে ঘাম কম হয়।