চতুর্থবারের মতো বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর কাজী মো. সালাউদ্দিন ফুটবলারদের জন্য অত্যাধুনিক জিমনেশিয়াম তৈরির ঘোষণা দিয়েছিলেন। ঘোষণা অনুযায়ী বাফুফে ভবনের সামনের মাঠের এক পাশে প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করেছে বহুল প্রত্যাশিত এই জিমনেশিয়াম।
কাজ শুরুর পর বাফুফে সভাপতি বলেছিলেন, মার্চ-২০২১ এর মধ্যে জিমনেশিয়াম তৈরির কাছ শেষ করবেন। করেছেনও। তার পরিকল্পনা ছিল তমা গ্রুপের পৃষ্ঠপোষকতায় তৈরি করা এলিট ট্রেনিং সেন্টার জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্বোধন করে খুলে দেবেন ব্যবহারের জন্য। কিন্তু করোনার কারণে দফায় দফায় লকডাউন ও বিধিনিষেধে উদ্বোধন আর করা হয়নি।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের জন্য অবশ্য বসে থাকেনি বাফুফে। ইতিমধ্যেই জিমনেশিয়াম ব্যবহারের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে। বাফুফে সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ বলেছেন,‘জিমনেশিয়াম তৈরি করে উদ্বোধনের অপেক্ষায় ছিলাম। করোনা পরিস্থিতি একটু ভালো হলে এবং লকডাউন ও বিধিনিষেধ না থাকলে আমরা ঘটা করে উদ্বোধন করব। তবে তার আগেই ২৪ জুলাই থেকে ক্যাম্পে থাকা নারী ফুটবলারদের ব্যবহারের জন্য জিমনেশিয়াম খুলে দিয়েছি।’
সেপ্টেম্বরের এশিয়ান কাপ ফুটবলের বাছাই পর্বের প্রস্তুতির জন্য মেয়েদের ক্যাম্প চলছে। বাফুফে ভবনে ক্যাম্পে থাকা মেয়েরা কোনো দিন একবেলা এবং কোনো দিন দুইবেলা জিমনেশিয়াম ব্যবহার করেন।