বশিরুল ইসলাম:
সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে মিথ্যা বদনাম মিথ্যা অপপ্রচারণার বিচার আল্লাহ করবে। স্কুলে লেখাপড়া করে কেউ ফাস্ট হয় কেউ সেকেন্ড হয়, কেউ থার্ড হয় । কিন্তু ঝগড়া করে কি ফাস্ট-সেকেন্ড হওয়া যাবে? যাবেনা। আমি লেখা পড়া করলে আমিতো ফাস্ট হবোই।
গতকাল বিকাল ৪টায় ১৬নং ওয়ার্ড সংরাইশ এলাকায় উঠান বৈঠকে সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর সহধর্মিনী আফরোজা জেসমিন টিকলী এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, মনিরুল হক সাক্কু এই নির্বাচনে ফাস্ট হবে কারণ কুমিল্লার মানুষ ঘর থেকে বের হলে প্রথমে রাস্তায় হেটে শান্তি পায়, রাস্তার পাশে ফুলের বাগান দেখে শান্তি পায়, রাতের বেলায় লাইটের আলো দেখে শান্তি পায়, ড্রেন সমস্যা থেকে শান্তি পায়। ড্রেনের সামান্য কিছু সমস্যা আছে এগুলোও ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে বলছি সাক্কু ভাইয়ের সবচেয়ে বেশি ভোটার আপনারা অর্থাৎ মহিলা ভোটার । তাই বিরোধী প্রার্থীরা বেশি ভয় পাচ্ছে সাক্কু ভাইকে। কারন সাক্কু ভাইয়ের ভোটব্যাংক মহিলা ভোটাররা। সাক্কু ভাইয়ের মহিলা ভোট বেশি হওয়ার কারণ মহিলারা সাক্কু ভাইয়ের কাছে গিয়ে কথা বলতে পারে। তাকে সহজে পায় এবং সাথে তার বউ আমাকেও পায়। যারা আজকে মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে দাড়িয়েছে তারা কেউ কেউ বিএনপির লোক বলেতেছে । তাই মা বোনদের বলছি আকবর ভাই ছাড়া, সাক্কু ভাই ছাড়া, পাবেল ছাড়া এই এলাকায় আর কাউকে দেখেছেন আপনারা দেখেন নাই। ধানের শিষ নিয়ে বারবার নির্বাচন করেছেন আকবর হোসেন ও সাক্কু ভাই। কিন্তু যারা নতুন নামছে তারা শুধু আপনাদেরকে চেহারাটা চিনাইতেছে। আপনারাও চেহারাটা চিনে রাখেন। আপনারা একটা বিষয় ক্লিয়ার হওয়া দরকার বিএনপি ইভিএম পদ্ধতিতে নির্বাচনে যাবেনা তাই সাক্কু ভাই বিএনপি থেকে অব্যাহতি নিয়ে স্বতন্ত্র থেকে ভোটে অংশগ্রহন করছে তাই উনার মার্কা ধানের শীষ না হয়ে টেবিল ঘড়ি । আবার পাশ করলে ইনশাল্লাহ ধানের শীষ নিয়ে আপনাদের সামনে আসবে এবং পাশ করবে। এসময় ১৬নং ওয়ার্ডের মহিলা ভোটাররা সাক্কু ভাইকে ভোট দিয়ে পাশ করানোর প্রতিশ্রুত ব্যক্তি করেন। আরো উপস্থিত ছিলেন সাক্কু ভাইয়ের বোন, বড় ভাই ও ছোট ভাইয়ের স্ত্রীসহ অন্যান্য স্বজনরা। এসময় ১৬নং ওয়ার্ডের মহিলা ভোটার স্থানীয় নেতাকর্মী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।