টানা এক বছরেরও বেশি সময়ের ‘বন্ধু’। তাই
প্রতারকের ছলনা বিশ্বাসও করে ফেলেছিলেন সোনার দোকানি। দৈনিকের প্রতিবেদন
জানাচ্ছে, পুণের হাদসপুর এলাকার ওই সোনার দোকানি পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ
করেছেন। এফআইআর-এ জানিয়েছেন, রোজ সকালে দুধ দিতে টানা এক বছর ধরে তাঁর
বাড়িতে আসত ওই প্রতারক। তাঁর সঙ্গে খুব গল্প করত। তাঁর পরিবারের সঙ্গেও
সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছিল সে। ফলে, বাংলা থেকে আনা 'ম্যাজিক বালি'র কথা শুনে
প্রতারককে বিশ্বাস করে ফেলেছিলেন সোনার দোকানি। পরে বালি গরম করে বুঝতে
পারেন, তিনি দারুণ ভাবে ঠকেছেন। ৪ কিলোগ্রাম ওজনের বালির দাম হিসাবে
প্রতারককে নগদ ৩০ লক্ষ টাকা এবং ২০ লক্ষ টাকা মূল্যের গহনা দিয়েছেন বলে
পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন সোনার দোকানি।