সোমবার (২৫ জানুয়ারি) এ উপলক্ষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এ কথা জানান তিনি।
বিএসএমএমইউ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও মুগদা জেনারেল হাসপাতালের ৮৫ জন ডাক্তার ও
নার্সকে নিয়ে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণের
আয়োজন করে ডিএসসিসি।
এছাড়া রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী
সরকারি হাসপাতালেও একইদিন থেকে শুরু হবে করোনা ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা এ প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। কিভাবে ভ্যাকসিন
দিতে হবে তা প্রতীকী দেখানো হয়। করোনা ভ্যাকসিনের দুটো ডোজ দিতে হবে।
প্রথমটা দেয়ার ৮ সপ্তাহ পরে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হবে। আর ১৮ বছরের নিচে কাউকে
এই ভ্যাকসিন দেয়া হবে না বলে জানান প্রশিক্ষণার্থীরা।
ডিএসসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. শরিফ
আহমেদ জানান, এই টিকাতে তেমন কোনো প্বার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। যেকোনো গুজব
প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশের জন্য ইতোমধ্যে করোনাভাইরাসের ৮০ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় এসে
পৌঁছেছে। আগামী ২৭ জানুয়ারি ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৪ জন
নির্ধারিত ব্যক্তিকে টিকা দেয়ার মধ্য দিয়ে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করা
হবে। পরদিন ঢাকার পাঁচটি হাসপাতালে আরো পাঁচশ জনকে টিকা দেওয়া হবে।
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে সারাদেশে করোনার গণ টিকাদান শুরুর পরিকল্পনা
রয়েছে সরকারের।