২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের রাতে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও স্থাপনায় কোনও আলোকসজ্জা করা যাবে না। এদিন রাত ৯টা থেকে ৯টা ১ মিনিট পর্যন্ত সারাদেশে প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ পালন করা হবে। তবে কেপিআই ও জরুরি স্থাপনাগুলো এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
সোমবার (২২ মার্চ) তথ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবরণীতে জানানো হয়েছে, ২৫ মার্চ রাতে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও স্থাপনায় কোনো আলোকসজ্জা করা যাবে না। তবে ২৬ মার্চ সন্ধ্যা থেকে আলোকসজ্জা করা যাবে। ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান তথা সর্বসাধারণকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
একইদিন আরেক তথ্য বিবরণীতে সরকার স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে ত্রিমাত্রিক বা বক্স আকারে তোরণ তৈরি করা যাবে না।
সেখানে বলা হয়, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২১ উদযাপন উপলক্ষে ঢাকার গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে কোনও ধরনের তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুন এবং পোস্টার লাগানো সীমিত রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এ সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
এক্ষেত্রে সীমিত পর্যায়ে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন নিরাপদ দূরত্বে স্থাপন করা যেতে পারে বলে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়।