আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪১তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে দেবিদ্বারে পৃথক পৃথক আনন্দ র্যালি করেছে উপজেলা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ। মঙ্গলবার দুপুরে ১২টায় উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাশেম ওমানীর ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে পৃথক র্যালি শুরু হয়। উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাশেম ওমানীর সভাপতিত্বে র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল হোসেন রাজু, কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবলীগ নেতা মো. সাইফুল ইসলাম শামীম, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. লিটন সরকার, পৌর আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মশিউর রহমান সুমন, দেবিদ্বার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মো. আবদুল মান্নান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক মো.সাদ্দাম হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক যাদব রায়,সহসভাপতি মো. শাহাদাৎ হোসেন মিঠু, মো. আলাউদ্দিন, আলম হাজারি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম সারোয়ার, মো.মিজানুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সোহরাব হোসেন সোহাগ, পৌর যুবলীগের সহসভাপতি মাসুম রানা।
র্যালি শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বক্তারা বলেন, জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালের এই দিনে দেশে ফেরেন তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মেখ হাসিনা। এই দিনে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট করে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি থেকে কলকাতা হয়ে ঢাকার তৎকালীন কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে তাকে একনজর দেখার জন্য তখন লাখো জনতার ঢল নামে। এ সময় সামরিকতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনতার শ্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে গোটা বিমানবন্দর এলাকা। দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান হাজী আবুল কাশেম ওমানী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। আজ আমাদের প্রিয় নেত্রীস্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আমরা আনন্দ র্যালি বের করি।