ই-পেপার ভিডিও ছবি বিজ্ঞাপন কুমিল্লার ইতিহাস ও ঐতিহ্য যোগাযোগ কুমিল্লার কাগজ পরিবার
করোনায় আরও ১৯৭ মৃত্যু, শনাক্ত ৮৪৬৫
Published : Friday, 13 August, 2021 at 7:50 PM
গত একদিনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ১৯৭ জন। তাদের নিয়ে ভাইরাসটিতে এখন পর্যন্ত সরকারি হিসেবে মোট মারা গেলেন ২৩ হাজার ৮১০ জন। এ ছাড়া একই সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন আট হাজার ৪৬৫ জন। তাদের নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৪ লাখ পাঁচ হাজার ৩৩৩ জন। 

শুক্রবার (১৩ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এদিন করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১১ হাজার ৪৫৭ জন। তাদের নিয়ে দেশে করোনাতে আক্রান্ত হয়ে মোট সুস্থ হলেন ১২ লাখ ৭৩ হাজার ৫২২ জন।

করোনায় আরও ১৯৭ মৃত্যু, শনাক্ত ৮৪৬৫গত ২৪ ঘণ্টায় করোনার নমুনা সংগ্রহীত হয়েছে ৪১ হাজার ৭৫১টি আর নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪০ হাজার ৬৪১টি। দেশে এখন পর্যন্ত করোনার মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯০টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা হয়েছে ৬১ লাখ ৬৮ হাজার ৮৪৬টি আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা হয়েছে ২১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৪৪টি।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাতে রোগী শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৮৩ শতাংশ আর এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯০ দশমিক ৬২ শতাংশ আর শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার এক দশমিক ৬৯ শতাংশ।

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৯৭ জনের মধ্যে পুরুষ ১০৮ জন আর নারী ৮৯ জন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, দেশে এখন পর্যন্ত করোনাতে আক্রান্ত হয়ে মোট পুরুষ মারা গেলেন ১৫ হাজার ৭৩৩ জন আর নারী মারা গেলেন আট হাজার ৭৭ জন।

তাদের মধ্যে বয়স ভিত্তিক বিশ্লেষণে ১০০ ঊর্ধ্ব বয়সের মধ্যে রয়েছেন একজন, ৯১ থেকে ১০০ বছরের মধ্যে তিনজন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ১৮ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৪১ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৬২ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৪৩ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ১৭ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে তিনজন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে সাতজন, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে একজন আর শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে রয়েছে একজন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, মারা যাওয়া ১৯৭ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগের আছেন ৭৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৫৩ জন, রাজশাহী ও সিলেট বিভাগের আটজন করে, খুলনা বিভাগের ১৮ জন, বরিশাল বিভাগের ১১ জন, রংপুর বিভাগের নয়জন আর ময়মনসিংহ বিভাগের আছেন ১২ জন।

মারা যাওয়া ১৯৭ জনের মধ্যে সরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন ১৫৬ জন, বেসরকারি হাসপাতালে ৩২ জন আর বাড়িতে মারা গেছেন নয়জন।