ইরান-তুরস্ক সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে ড্রোন ও হেলিকপ্টার দিয়ে কঠোর নজরদারি করছে তুরস্ক। দেশ দুটিতে সম্প্রতি রহস্যজনকভাবে দাবানল ছড়িয়ে পড়ার পর শরণার্থী ঠেকাতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
পর্যবেক্ষণ টাওয়ারের পাশাপাশি প্রথম ৫ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকাজুড়ে তৈরি করা হয়েছে প্রাচীর। খবর আনাদোলুর।
সীমান্ত এলাকায় অবৈধভাবে শরণার্থীদের প্রবেশ ও মাদক ব্যবসায়ীদের যাতায়াত বন্ধ করতে দেশ দুটির সীমান্তে এ কড়া নজরদারি শুরু হয়েছে।
প্রাচীর নির্মাণের জন্য সীমান্ত এলাকা থেকে স্থল মাইন অপসারন করা হচ্ছে। এ বছরের মধ্যে সীমান্ত এলাকায় প্রাচীর নির্মাণ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৭ টন ওজনের ৩ মিটার উচু এবং এক ইঞ্চি পুরুত্বের কংক্রিটের স্লাব দিয়ে এ সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হচ্ছে।
ইরান-তুরস্ক সীমান্তে ১১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ৪ মিটার উচু এ প্রাচীর নির্মাণ করা হচ্ছে।
সীমান্তের ৪৪টি পয়েন্টে তুরস্কের ৯ ব্যাটেলিয়ন সীমান্তরক্ষী মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া ৩৫টি টাস্কফোর্স ও পুলিশের ৭৫০টি অস্ত্রসজ্জিত গাড়ি নিয়মিত সীমান্তে টহল দিচ্ছে।
এছাড়া ড্রোন ও হেলিকপ্টারের সাহায্যে সার্বক্ষণিকভাবে সীমান্তে নজরদারি করছে তুরস্ক।