ওপেনার সাদমানের ৫৯ রান ও মিডলঅর্ডার তিন ব্যাটসম্যানের ছোট ছোট ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেট খুঁইয়ে ২৪২ রানে প্রথম দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ।
ষষ্ঠ উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৪৯ রানের জুটি গড়েন সাকিব-লিটন। সাকিব ৩৯ রানে আর লিটন ৩৪ রানে অপরাজিত ছিলেন। দুজনেই সেট ব্যাটসম্যান। উইন্ডিজ স্পিনারদের মুখস্ত করে ফেলেছেন।
তাই দ্বিতীয়দিনে এ জুটিতে বড় সংগ্রহ আশায় টিভি সেটের সামনে বসে টাইগার সমর্থকরা।
কিন্তু তা আর হলো না। প্রথম দিনের মতোই দ্বিতীয় দিনেও জোমেল ওয়ারিকানের ঘূর্ণি চলছেই। দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যারিবিয়ান স্পিনারের বলেই বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন লিটন। প্রথম দিনের সঙ্গে আর মাত্র ৪ রান যোগ করতে পেরেছেন তিনি। আউট হয়েছেন ৩৮ রানে।
তবে অপরপ্রান্ত ধরে রেখে দারুণভাবে উইন্ডিজ স্পিনারদের মোকাবিলা করে যাচ্ছিলেন অলরাউন্ডার সাকিব।
ম্যাচের ৯৬তম ওভারে ওয়ারিক্যানের বল স্কোয়ারে লেগে ঠুকে দিয়েই এক রান নিয়ে অর্ধশতক হাঁকান এ বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।
টেস্ট ক্যারিয়ারের ২৫তম হাফসেঞ্চুরি এটি তার। এই ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষেই লাল বলে সবশেষ ফিফটি পেয়েছিলেন সাকিব। ২০১৮ সালে মিরপুর টেস্টে খেলেছিলেন ৮০ রানের ইনিংস।
হয়ত সাকিবের ব্যাটে ভর করেই বড় লিড দেবে বাংলাদেশ, প্রথম টেস্টেই সেঞ্চুরি করবেন তিনি। এমন প্রত্যাশায় জমে উঠে খেলা। কিন্তু সেই প্রত্যাশাও পূরণ হলো না।
হয়ত সাকিবের ব্যাটে ভর করেই বড় লিড দেবে বাংলাদেশ, প্রথম টেস্টেই সেঞ্চুরি করবেন তিনি। এমন প্রত্যাশায় জমে উঠে খেলা। কিন্তু সেই প্রত্যাশাও পূরণ হলো না।
ব্যক্তিগত ৬৮ রানে আউট হয়ে গেলেন সাকিব। অবশেষে উইকেট পেলেন ১৪৫ কেজি ওজনের আলোচিত রাহকিম কর্নওয়াল।
রাহকিমের একটি লেন্থ বল কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে ব্রাথওয়াইটের হাতে ধরা পড়েন সাকিব।
১৫০ বলে ৬৮ রান করেছেন সাকিব। পাঁচ বাউন্ডারিতে সাজিয়েছেন এ ইনিংস। সাকিব আউটের পর তাইজুল। হাফসেঞ্চুরি থেকে মাত্র চার রান দূরে মেহেদী হাসান মিরাজ।