সিনেমাবোদ্ধারা জানেন যে, বলিউডের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা তৈরি হয় ১৯১৩ সালে। কিন্তু ওটাকে বলা যায় প্রথম ভারতীয় প্রযোজনা নির্মিত বড় ছবি। এর আগে ১৮৯৯ সালেই হরিশচন্দ্র শাখারাম ভাতাবদেকার নামের এক পরিচালক ভারতে বসে বানিয়েছিলেন দ্য রেসলার নামের একটি শর্টফিল্ম। এটা বানাতে লন্ডন থেকে ক্যামেরা আনিয়েছিলেন তিনি।
১৯৭০ সালেই সিনেমার সংখ্যায় হলিউডকে টপকে যায় বলিউড। আর ওই বছরই ‘বলিউড’ নামটি চালু হয়।
১৯৬২ সালের বিখ্যাত ছবি ‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’র শেরিফ খান চরিত্রের জন্য প্রথমে প্রস্তাব পেয়েছিলেন দিলিপ কুমার। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। পরে মিসরীয় অভিনেতা ওমর শরিফ চরিত্রটা বাগিয়ে নেন।
করোনার আগে গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৪০ লাখ ভারতীয় সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখতো। গড় হিসাবে প্রত্যেক ভারতীয় তাদের এক দিনের আয় খরচ করে সিনেমা দেখার পেছনে।
ভারতীয় চলচ্চিত্রে নাচ-গান থাকবেই। তাই বলে ৭১টা! রাজপুত্রের সঙ্গে এক পরীর প্রেম নিয়ে তৈরি ‘ইন্দ্র সভা’ নামের একটি অপেরায় এতোগুলো গানই ছিল।
ভারতের প্রথম নারী পরিচালক ফাতিমা বেগম। ১৯২৬ সালে ‘বুলবুল-ই-পরিস্থান’ তৈরি করেন তিনি।
সবচেয়ে বেশি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জেতার রেকর্ডটা এখনও গুলজারের। ৮৬ বছর বয়সী ভারতের এ গুণী শিল্পী একাধারে গীতিকার, পরিচালক, সংলাপ লেখক ও গল্পকার। ২২টি ফিল্মফেয়ার জিতেছেন তিনি। সবচেয়ে বেশি মনোনয়ন পেয়েছেন অমিতাভ বচ্চন- ৩৩ বার।
দীর্ঘদিন বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া নায়ক ছিলেন সালমান খান। সিনেমাপ্রতি নিয়ে আসছেন ৫০-৬০ কোটি রুপি। তবে এ বছর নির্মিতব্য ‘পাঠান’ সিনেমার জন্য ১০০ কোটি রুপি নিয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন শাহরুখ খান।